এই সাইটটি বাংলাদেশের একটি সোশ্যাল নেটওয়ার্কিং সাইট যাতে আপনি সাইন আপ
করলে ১০ টাকা বোনাস হিসেবে পাবেন এছাড়া বিভিন্ন কাজের জন্য টাকা পাবেন
যেমন profile এর ছবি আপলোড করলে ১ টাকা ,friend req করলে ১ টাকা কারো
প্রোফাইলে মন্তব্য করলে ১ টাকা ইত্যাদি।আপনাদের অনেকের মনে প্রশ্ন জাগতে
পারে আপনাকে এই সহজ কাজগুলোর জন্য টাকা দেবে কেন এর সহজ উওর হচ্ছে
জনপ্রিয়তা বাড়ানোর জন্য আর আপনি এই টাকা ক্যাশ পাবেন না তাদের বিভিন্ন পণ্য
আছে আপনি এই টাকা দিয়ে সেগুলো কিনতে পারবেন আমি নিজে একটি মগ পেয়েছি
।এছাড়া আপনি এসএমএস ও পাঠাতে পারবেন তবে না পাঠানোই ভাল কারণ প্রতি টি ৯
টাকা।আপনি ইচ্ছা করলে টাকা অন্য কারো একাউন্টে টান্সফার করতে পারবেন।নতুন
একাউন্ট খুললে ১০ টাকা বোনাস হিসেবে পাবেন তা আপনার একাউন্টে পাঠিয়ে দিতে
পারবেন। আর এই সাইটির নাম হচ্ছে bdspot ত চলুন শুরু করি এখানে ক্লিক করুন
এটা সত্যিই যে আপনার একটা ফেসবুক থাকলে আপনি খুব সহজেই ফেসবুক থেকে
কিছু টাকা আয় করতে পারেন।এজন্য আপনার বিষেষ কিছুই করতে হবে না শুধু
এখানে
গিয়ে আপনার ফেসবুক ACCOUNT টি LOG IN করুন। LOG IN করলে একটা ফেসবুকের "EASYCASH APPLICATION" আসবে, সেখানে "ALOWED" নামে একটা অপশন দেখবেন। আর আপনি নিঃশ্চয় জানেন যে কোনো কিছুতে যোগ দিতে চাইলে নাম ঠিকানা দিয়ে রেজিষ্টার করতে হয। তাই এখানেও সেটা চাইবে কিন্তু এজন্য আপনাকে নতুন করে এসব দিতে হবে না "ALOWED" করলেই আপনার ফেসবুক প্রোফাইল থেকে নেওয়া হবে। "ALOWED" করলে আপনি একটা PAGE দেখতে পাবেন সেটাতে আপনাকে বন্ধুদের কে এই "EASYCASH APPLICATION" এ যোগ দেওযার জন্য রেফার করতে বলা হবে। আর আপনি আপনার বন্ধুদের রেফার করবেন। আপনার রেফারে যদি আপনার বন্ধুরা এই EASYCASH APPLICATIONএ যোগ দেন তাহলে আপনি প্রতি রেফার করার জন্য যে "ALOWED" করবে তার 10% $1=$0.01 পাবেন। আর "ALOWED" করলেই যেহেতু সবাইকে $1 বোনাস দেওযা হয়। তাই আপনার রেফারে KEU যোগ দিলে আপনি সাথে সাথেই $0.01 পাবেন। এছারাও APPLICATION টাতে খুব সহজে আয় করার আরোও কিছু অফার পাবেন। মাএ $5 DOLAR হলেই PAYPAL এর মাধ্যমে PAYOUT করতে পারবেন।
ভাবছেন এভাবে কতদিনে আয় করবো? জানেন তো বাংলায একটা প্রবাদ আছে সবুরে নেওয়া ফলে। তবুও তারাতারি আয় করার জন্য কিছু টিপস দিচ্ছি। APPLICATION টা "ALOWED"করলে আপনি একটা আপনার রেফারেল লিংক দেখতে পাবেন সেটা COPY করুন , পারলে লিংকটা ছোটো করে নেবেন। এবার ফেসবুকে MONEY, MAKE MONEY, EARN MONEY ETC লিখে সার্চ দিন। সার্চ দিলে অনেক PAGE আসবে সেগুলি LIKE করুন। তারপর এগুলোর দেয়ালে আপনার লিংকটা দিয়ে ফেসবুক থেকে খুব সহজে টাকা আয়ের একটা POST দিন ।
এই পেজগুলিতে অনেকে কিভাবে নেট থেকে টাকা ইনকাম করা যায় সে বিষয়ে POST দেন, এগুলোতে আপনার POST টা মন্তব্য হিসাবে দিন। এছারাও বিভিন্ন ওয়েব সাইটে আপনার পোষ্টটা তুলে দিন। দেখবেন কিছুদিনের মধ্যেই আপনার $5 পার হয়ে যাবে।[/COLOR] আর সত্যিকারেই PAYOUT করা যাবে কিনা সে বিষয়ে টাকা যে পাওযা যাবে তার 99% নিঃশ্চিত থাকতে পারেন। তবে "শর্তাবলি" গুলি পরে নেবেন ও অবশ্যই সেগুলি আপনাকে মানতে হবে। আশাকরি বিষেষ কোনো সমস্যার সম্মুখীন হবেন না। তবুও কোনো সমস্যা হলে জানাবেন। সাধ্যমত সমাধান করতে চেষ্টা করবো । সাথে থাকার জন্য ধন্যবাদ ।
এখানে
গিয়ে আপনার ফেসবুক ACCOUNT টি LOG IN করুন। LOG IN করলে একটা ফেসবুকের "EASYCASH APPLICATION" আসবে, সেখানে "ALOWED" নামে একটা অপশন দেখবেন। আর আপনি নিঃশ্চয় জানেন যে কোনো কিছুতে যোগ দিতে চাইলে নাম ঠিকানা দিয়ে রেজিষ্টার করতে হয। তাই এখানেও সেটা চাইবে কিন্তু এজন্য আপনাকে নতুন করে এসব দিতে হবে না "ALOWED" করলেই আপনার ফেসবুক প্রোফাইল থেকে নেওয়া হবে। "ALOWED" করলে আপনি একটা PAGE দেখতে পাবেন সেটাতে আপনাকে বন্ধুদের কে এই "EASYCASH APPLICATION" এ যোগ দেওযার জন্য রেফার করতে বলা হবে। আর আপনি আপনার বন্ধুদের রেফার করবেন। আপনার রেফারে যদি আপনার বন্ধুরা এই EASYCASH APPLICATIONএ যোগ দেন তাহলে আপনি প্রতি রেফার করার জন্য যে "ALOWED" করবে তার 10% $1=$0.01 পাবেন। আর "ALOWED" করলেই যেহেতু সবাইকে $1 বোনাস দেওযা হয়। তাই আপনার রেফারে KEU যোগ দিলে আপনি সাথে সাথেই $0.01 পাবেন। এছারাও APPLICATION টাতে খুব সহজে আয় করার আরোও কিছু অফার পাবেন। মাএ $5 DOLAR হলেই PAYPAL এর মাধ্যমে PAYOUT করতে পারবেন।
ভাবছেন এভাবে কতদিনে আয় করবো? জানেন তো বাংলায একটা প্রবাদ আছে সবুরে নেওয়া ফলে। তবুও তারাতারি আয় করার জন্য কিছু টিপস দিচ্ছি। APPLICATION টা "ALOWED"করলে আপনি একটা আপনার রেফারেল লিংক দেখতে পাবেন সেটা COPY করুন , পারলে লিংকটা ছোটো করে নেবেন। এবার ফেসবুকে MONEY, MAKE MONEY, EARN MONEY ETC লিখে সার্চ দিন। সার্চ দিলে অনেক PAGE আসবে সেগুলি LIKE করুন। তারপর এগুলোর দেয়ালে আপনার লিংকটা দিয়ে ফেসবুক থেকে খুব সহজে টাকা আয়ের একটা POST দিন ।
এই পেজগুলিতে অনেকে কিভাবে নেট থেকে টাকা ইনকাম করা যায় সে বিষয়ে POST দেন, এগুলোতে আপনার POST টা মন্তব্য হিসাবে দিন। এছারাও বিভিন্ন ওয়েব সাইটে আপনার পোষ্টটা তুলে দিন। দেখবেন কিছুদিনের মধ্যেই আপনার $5 পার হয়ে যাবে।[/COLOR] আর সত্যিকারেই PAYOUT করা যাবে কিনা সে বিষয়ে টাকা যে পাওযা যাবে তার 99% নিঃশ্চিত থাকতে পারেন। তবে "শর্তাবলি" গুলি পরে নেবেন ও অবশ্যই সেগুলি আপনাকে মানতে হবে। আশাকরি বিষেষ কোনো সমস্যার সম্মুখীন হবেন না। তবুও কোনো সমস্যা হলে জানাবেন। সাধ্যমত সমাধান করতে চেষ্টা করবো । সাথে থাকার জন্য ধন্যবাদ ।
ফেসবুক এ আমাদের প্রায় সবারি আইডি আছে।কিন্তু প্রতিদিন একইরকম পটভূমি
দেখাটা বিরক্তিকর।তাই আপনি চাইলে আপনার ফেসবুক এর পটভূমি পরিবর্তন করতে
পারেন সহজেই।এর জন্য আপনাকে যা করতে হবে তা হলঃ
১। https://addons.mozilla.org/en-US/firefox/addon/stylish/ এই লিঙ্ক থেকে অ্যাড অনটি নামিয়ে নিন
২। অ্যাড অনটি ইন্সটল হলে এই লিঙ্ক এ যান
https://userstyles.org/styles/browse/facebook/
৩। এবার আপনার পছন্দমত যেকোনো একটি স্ক্রীন বেছে নিন।
৪। Install with Stylish এ ক্লিক করুন
৫। এবার দেখবেন আপনার চিরচেনা ফেসবুক বদলে গেছে।
৬। প্রয়োজনে ফায়ারফক্স রিস্টার্ট করে নিন।
আমি স্ক্রীনশট ভালভাবে দিতে পারি না তাই স্ক্রীনশট দিলাম না।তবে স্ক্রীনশট ছারাই এ কাজ করতে পারবেন।

১। https://addons.mozilla.org/en-US/firefox/addon/stylish/ এই লিঙ্ক থেকে অ্যাড অনটি নামিয়ে নিন
২। অ্যাড অনটি ইন্সটল হলে এই লিঙ্ক এ যান
https://userstyles.org/styles/browse/facebook/
৩। এবার আপনার পছন্দমত যেকোনো একটি স্ক্রীন বেছে নিন।
৪। Install with Stylish এ ক্লিক করুন
৫। এবার দেখবেন আপনার চিরচেনা ফেসবুক বদলে গেছে।
৬। প্রয়োজনে ফায়ারফক্স রিস্টার্ট করে নিন।
আমি স্ক্রীনশট ভালভাবে দিতে পারি না তাই স্ক্রীনশট দিলাম না।তবে স্ক্রীনশট ছারাই এ কাজ করতে পারবেন।
এবারের বিষয় ফেসবুক টাইমলাইন এর কভার ফটো।
আমরা সবাই ফেসবুক ব্যবহার করি। আর বর্তমানে সবার ফেসবুক অ্যাকাউন্টেই টাইমলাইন বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। টাইমলাইনের সবার উপরে যে ছবিটা থাকে, তার নাম Cover Photo. এই কভার ফটো একজন মানুষের রুচি ও ব্যক্তিত্ব প্রকাশ করে। তাই আপনার জন্য দরকার একটা সুন্দর ও মানানসই কভার ফটো।
নিচে আমি কভার ফটো ডাউনলোড করার ১০ টি ওয়েবসাইটের ঠিকানা দিলাম। এসব ওয়েবসাইট খুবই জনপ্রিয়। কারণ, এগুলোতে প্রতিদিন ফেসবুক ব্যবহারকারীরা খুঁজে বেড়ায় তাদের কাঙ্ক্ষিত কভার ফটো। বিভিন্ন ক্যাটাগরির হাজার হাজার কভার ফটো আছে এসব ওয়েবসাইটে, যা প্রতিদিনই নতুন করে আপডেট করা হচ্ছে। এসব কভার ফটো আপনি আপনার টাইমলাইনে, গ্রুপে বা পেইজে ব্যবহার করতে পারেন।
তাহলে চলুন দেখে নিই, কি অপেক্ষা করছে এসব ওয়েবসাইটেঃ
১। FIRST COVERS
২। MY COVER POINT
৩। 99 COVERS
৪। TRENDY COVERS
৫। COVER MY FB
৬। COVER JUNCTION
৭। PROFILE GEN
৮। GET COVERS
৯। COVER PHOTOZ
১০। HER COVERS
আমরা সবাই ফেসবুক ব্যবহার করি। আর বর্তমানে সবার ফেসবুক অ্যাকাউন্টেই টাইমলাইন বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। টাইমলাইনের সবার উপরে যে ছবিটা থাকে, তার নাম Cover Photo. এই কভার ফটো একজন মানুষের রুচি ও ব্যক্তিত্ব প্রকাশ করে। তাই আপনার জন্য দরকার একটা সুন্দর ও মানানসই কভার ফটো।
নিচে আমি কভার ফটো ডাউনলোড করার ১০ টি ওয়েবসাইটের ঠিকানা দিলাম। এসব ওয়েবসাইট খুবই জনপ্রিয়। কারণ, এগুলোতে প্রতিদিন ফেসবুক ব্যবহারকারীরা খুঁজে বেড়ায় তাদের কাঙ্ক্ষিত কভার ফটো। বিভিন্ন ক্যাটাগরির হাজার হাজার কভার ফটো আছে এসব ওয়েবসাইটে, যা প্রতিদিনই নতুন করে আপডেট করা হচ্ছে। এসব কভার ফটো আপনি আপনার টাইমলাইনে, গ্রুপে বা পেইজে ব্যবহার করতে পারেন।
তাহলে চলুন দেখে নিই, কি অপেক্ষা করছে এসব ওয়েবসাইটেঃ
১। FIRST COVERS
২। MY COVER POINT
৩। 99 COVERS
৪। TRENDY COVERS
৫। COVER MY FB
৬। COVER JUNCTION
৭। PROFILE GEN
৮। GET COVERS
৯। COVER PHOTOZ
১০। HER COVERS
রাজধানীর হোটেলে পুলিশের হয়রানি। ফ্ল্যাট বাড়িতে স্থানীয় হোমরা চোমরা ও
মাস্তানদের উৎপাত। তাদের বখরা না দিয়ে নিস্তার মেলে না। তাই বাধ্য হয়েই হোম
সার্ভিসে জড়িয়ে গেছি। খদ্দেরের কল পেলে বাসায় যাই। একথা রাজধানীর এক
যৌনকর্মীর। এক আবাসিক হোটেলে নিয়মিত যাতায়াত ছিল তার। কিন্তু সেখানে কমিশন
দিয়েও রেহাই ছিল না, তাদের অন্যান্য চাহিদায় সাড়া দিতে হতো।
এ অবস্থায় বাধ্য হয়েই তাকে বেছে নিতে হয়েছে হোম সার্ভিস। এভাবে অসংখ্য যৌনকর্মী নানাভাবে তাদের পেশাকে বিস্তৃত করেছে এখন। হোটেল আর রাজপথ পেরিয়ে তারা যুক্ত হয়েছে হোম সার্ভিসে। তাদের এ পেশার নেপথ্যে রয়েছে শক্তিশালী দালাল চক্র। এরা প্রকাশ্যে চলার পথে হাত বাড়িয়ে পথিকদের হাতে ধরিয়ে দেয় তাদের ভিজিটিং কার্ড। রাজধানীর বিভিন্ন্ন মার্কেট, বাসস্ট্যান্ড, বাজার, অলিগলি ও অফিস-আদালতের সামনে দালালরা এসব কার্ড বিলি করে। যে কোন প্রয়োজনে ফোন দেয়ার আহ্বান জানিয়ে মুহূর্তেই জনতার ভিড়ে অদৃশ্য হয়ে যায় তারা।
যৌনকর্মীরা জানায়, আবাসিক হোটেলের ম্যানেজার ও বয়-বেয়ারা নির্দিষ্ট কমিশনের ভিত্তিতে খদ্দের যোগাড় করে দেয় তাদের। অনেক পেশাদার যৌনকর্মী অবশ্য নিজেরাই কার্ড বিলি করে। এসব কার্ডে সাধারণত মধ্যস্থতাকারীর মোবাইল নম্বর থাকে। পার্ক, ওভারব্রিজ এলাকায় তাদের তৎপরতা বেশি। আরেক কৌশল- হারবাল চিকিৎসার নামে ভিজিটিং কার্ড বিতরণ। ফার্মগেট, শাহবাগ, কাকরাইল, মালিবাগ, মতিঝিল, সায়েদাবাদ, গাবতলী এলাকায় এ তৎপরতা বেশি। ব্যস্ততম গাড়িতে ছুড়ে দেয়া হয় যৌন চিকিৎসার নামের হ্যান্ড বিল। ওই সব চিকিৎসার আড়ালে চলে যৌন ব্যবসা।
রাজধানীর আবাসিক হোটেলের সামনে প্রতিদিন অবস্থান করে দালাল চক্র। টার্গেট করা পথচারীকে তারা ডাকে মামা বলে। কাছে এলেই ধরিয়ে দেয় ভিজিটিং কার্ড। বলে, মামা যেমন বয়সের দরকার সব ব্যবস্থা আছে। জায়গার সমস্যা হলে বলবেন। তবে রেটটা বাড়িয়ে দিতে হবে। যৌনকর্মীরা বেশির ভাগ ক্ষেত্রে তাদের পরিচিত মানুষের মাধ্যমে বাসায় খদ্দের পেয়ে থাকে।
রাজধানীর বিভিন্ন এলাকার ফ্ল্যাট বাসায় ভিআইপি যৌন ব্যবসা নতুন কিছু নয়। বিশেষ করে মহাখালী ডিওএইচএস, গুলশান, বনানী লালমাটিয়া, দিলু রোড, ইস্কাটন রোড, সেন্ট্রাল রোড, মোহম্মদপুর, রামপুরা, শান্তিনগর, উত্তরা, কাকলী, কালাচাঁদপুর এলাকায় এ ব্যবসা চলছে বলে জানায় এক যৌনকর্মী। তবে ভিআইপি এলাকায় যৌন ব্যবসা পরিচালিত হয় বিশেষ গোপনীয়তায়। সেখানে যাতায়াত করে বিশেষ ধরনের খদ্দের।
মালিবাগের এক ভ্রাম্যমাণ যৌনকর্মী জানায়, ঢাকা শহরের দু’-একটা স্থান ছাড়া সব জায়গাতেই এ ব্যবসা চলছে। মোবাইল ফোন ও ভিজিটিং কার্ডের মাধ্যমে এ ব্যবসার গতি বৃদ্ধি পেয়েছে। পেটের দায়ে যে যৌনকর্মীরা রাস্তায় নেমেছে পুলিশের হাতে প্রতিনিয়ত নির্যাতিত হতে হয় তাদের। কিনু্ত ভিআইপি এলাকায় পুলিশকে সালাম দিয়েই ঢুকে যায় তারা। পথচারী আলাল মিয়া জানান, তার হাতে একটি কার্ড পড়েছিল। কল করলে একজন পুরুষ রিসিভ করে।
বিনয়ের সঙ্গে জানায়, আপনার ফোনের অপেক্ষায় আছেন ঢাকার বিভিন্ন কলেজ, ইউনিভারসিটির ছাত্রী ও মধ্য বয়সের মহিলা যৌনকর্মী। বলুন কি সেবা করতে পারি স্যার? তার মতে, আজকাল সংসারে অশান্তি, স্বামী বিদেশে বা স্বামীর কর্মস্থল ঢাকার বাইরে- এ ধরনের অনেক মহিলা হোম সার্ভিসে যোগ দিয়েছেন।
ভিজিটিং কার্ডের নম্বরধারীরা সাধারণত চারটি ভাগে রাজধানীতে যৌনকর্মী সরবরাহ করে। প্রথমত- যৌনকর্মীকে ভিজিটরের বাসার ঠিকানায় পৌঁছে দেয়া, দ্বিতীয়ত- যৌনকর্মী ও ফ্ল্যাট ভিজিটরকে নিরাপদে নিয়ে আসা, তৃতীয়ত- হোটেল কক্ষে যৌন মিলনে নিরাপত্তার ব্যবস্থা করা এবং চতুর্থ প্রাইভেট পরিবহন ও পার্ক। বিশেষ শ্রেণীর যৌনকর্মীরা নিজের ফ্ল্যাট বাসা-বাড়িতে খদ্দেরকে আপ্যায়ন করে ।
একটি সূত্র জানায়, কেবল টাকার জন্য নয়- নিজেদের মনোরঞ্জনের জন্যও অনেক মহিলা এ কাজে নেমেছে। তবে এ সংখ্যা খুব কম। এমনও যৌনকর্মী আছে যাদের সন্তান বড়- স্কুল, কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ালেখা করে। সূত্র মতে, আবাসিক হোটেলের প্রায় ২ থেকে ৩শ’ ভিজিটিং কার্ডধারী যুবক এখন যৌনকর্মীদের মধ্যস্থতাকারীর কাজে লিপ্ত। ভিজিটিং কার্ডের আয় থেকে চলছে তাদের সংসার।
কাওরান বাজারের এক হোটেল বয় জানায়, আজকাল ভদ্র ঘরের মেয়েরাও যৌন ব্যবসার প্রতি ঝুঁকে পড়েছে। স্কুল, কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রীরা নেমেছে এ পেশায়। তারা বড় বড় হোটেলে যায়। তাদের কন্টাক্ট নম্বর কেবল হোটেলে পাওয়া যায়। ডিওএইচএস-এর এক যৌনকর্মী সম্পর্কে সে জানায়, দূরের জেলায় ব্যবসা করে। নিঃসন্তান। প্রতি শুক্রবার স্বামী ঢাকায় ফেরে। ওই মহিলা সপ্তাহে তিন দিন আমাদের মাধ্যমে বাসায় খদ্দের নেয়। ভিজিটের অর্ধেক টাকা দিয়ে দেয়।
বনানীর এক যৌনকর্মীর স্বামী সরকারি কর্মকর্তা। সে ১ সন্তানের মা। টাকার জন্য এ পেশায় এসেছে। সূত্র খুব বিরক্তি প্রকাশ করে বলে, সে একেবারে হাড়কিপ্টে। জিজ্ঞেস করা হয়, মহিলার আয় কত? সপ্তাহে ২৫ হাজার টাকা। আর সে কমিশন পায় ৫ হাজার টাকা। জানতে চাওয়া হয় কতদিন ধরে মহিলা এ কাজে লিপ্ত? উত্তরে জানায়- ৪ মাস। পরিচয় কিভাবে? হঠাৎ একদিন হোটেলের সামনে তার প্রাইভেট কার নষ্ট হয়ে গিয়েছিল।
আরেক সূত্র জানায়, হোটেলে শুধু পতিতা মেয়েরা আসে না। কেউ আসে পতিতা সেজে। খদ্দের দেখে পছন্দ হলে বাসায় নিয়ে যায়। বিনিময়ে আমাদের কিছু টাকা ধরিয়ে দেয়। তার মতে এরা পতিতা নয়। স্বামীর অসঙ্গতি, সংসারে ঝামেলা ও বিভিন্ন মানসিক কষ্টের কারণে এ কাজে তারা ঝুঁকে পড়েছে।
জানতে চাওয়া হয়, এই ধরনের মহিলাদের সংখ্যা? সে বলে তার হাতে আছে ২৩ জন। প্রতিদিন পালাক্রমে তাদের খদ্দের পাঠাতে হয়। এরা ‘ভাবী’ নামে পরিচিত। এই ‘ভাবী’দের ভিজিট কেমন? ঘণ্টা প্রতি ৫ থেকে ৬ হাজার টাকা। তবে সুদর্শন পুরুষ তাদের বেশি পছন্দের। তাদের জন্য ডিসকাউন্ট আছে। এ সূত্রটির মাসিক আয় ১৫ থেকে ২০ হাজার টাকা।
নন্দিনী জানায়, সে ঢাকায় এসেছে স্বামীর সঙ্গে বিবাহ বিচ্ছেদ ঘটিয়ে। প্রতিবেশী ভাবীর সঙ্গে পরিচয়ের পর তার উৎসাহে এ পেশায় এসেছে। অল্প দিনেই তার শতাধিক খদ্দের জুটেছে। এক ডাকে সবাই তাকে চেনে। পুলিশ তার জন্য কোন সমস্যা নয় বলে জানায়।
এ অবস্থায় বাধ্য হয়েই তাকে বেছে নিতে হয়েছে হোম সার্ভিস। এভাবে অসংখ্য যৌনকর্মী নানাভাবে তাদের পেশাকে বিস্তৃত করেছে এখন। হোটেল আর রাজপথ পেরিয়ে তারা যুক্ত হয়েছে হোম সার্ভিসে। তাদের এ পেশার নেপথ্যে রয়েছে শক্তিশালী দালাল চক্র। এরা প্রকাশ্যে চলার পথে হাত বাড়িয়ে পথিকদের হাতে ধরিয়ে দেয় তাদের ভিজিটিং কার্ড। রাজধানীর বিভিন্ন্ন মার্কেট, বাসস্ট্যান্ড, বাজার, অলিগলি ও অফিস-আদালতের সামনে দালালরা এসব কার্ড বিলি করে। যে কোন প্রয়োজনে ফোন দেয়ার আহ্বান জানিয়ে মুহূর্তেই জনতার ভিড়ে অদৃশ্য হয়ে যায় তারা।
যৌনকর্মীরা জানায়, আবাসিক হোটেলের ম্যানেজার ও বয়-বেয়ারা নির্দিষ্ট কমিশনের ভিত্তিতে খদ্দের যোগাড় করে দেয় তাদের। অনেক পেশাদার যৌনকর্মী অবশ্য নিজেরাই কার্ড বিলি করে। এসব কার্ডে সাধারণত মধ্যস্থতাকারীর মোবাইল নম্বর থাকে। পার্ক, ওভারব্রিজ এলাকায় তাদের তৎপরতা বেশি। আরেক কৌশল- হারবাল চিকিৎসার নামে ভিজিটিং কার্ড বিতরণ। ফার্মগেট, শাহবাগ, কাকরাইল, মালিবাগ, মতিঝিল, সায়েদাবাদ, গাবতলী এলাকায় এ তৎপরতা বেশি। ব্যস্ততম গাড়িতে ছুড়ে দেয়া হয় যৌন চিকিৎসার নামের হ্যান্ড বিল। ওই সব চিকিৎসার আড়ালে চলে যৌন ব্যবসা।
রাজধানীর আবাসিক হোটেলের সামনে প্রতিদিন অবস্থান করে দালাল চক্র। টার্গেট করা পথচারীকে তারা ডাকে মামা বলে। কাছে এলেই ধরিয়ে দেয় ভিজিটিং কার্ড। বলে, মামা যেমন বয়সের দরকার সব ব্যবস্থা আছে। জায়গার সমস্যা হলে বলবেন। তবে রেটটা বাড়িয়ে দিতে হবে। যৌনকর্মীরা বেশির ভাগ ক্ষেত্রে তাদের পরিচিত মানুষের মাধ্যমে বাসায় খদ্দের পেয়ে থাকে।
রাজধানীর বিভিন্ন এলাকার ফ্ল্যাট বাসায় ভিআইপি যৌন ব্যবসা নতুন কিছু নয়। বিশেষ করে মহাখালী ডিওএইচএস, গুলশান, বনানী লালমাটিয়া, দিলু রোড, ইস্কাটন রোড, সেন্ট্রাল রোড, মোহম্মদপুর, রামপুরা, শান্তিনগর, উত্তরা, কাকলী, কালাচাঁদপুর এলাকায় এ ব্যবসা চলছে বলে জানায় এক যৌনকর্মী। তবে ভিআইপি এলাকায় যৌন ব্যবসা পরিচালিত হয় বিশেষ গোপনীয়তায়। সেখানে যাতায়াত করে বিশেষ ধরনের খদ্দের।
মালিবাগের এক ভ্রাম্যমাণ যৌনকর্মী জানায়, ঢাকা শহরের দু’-একটা স্থান ছাড়া সব জায়গাতেই এ ব্যবসা চলছে। মোবাইল ফোন ও ভিজিটিং কার্ডের মাধ্যমে এ ব্যবসার গতি বৃদ্ধি পেয়েছে। পেটের দায়ে যে যৌনকর্মীরা রাস্তায় নেমেছে পুলিশের হাতে প্রতিনিয়ত নির্যাতিত হতে হয় তাদের। কিনু্ত ভিআইপি এলাকায় পুলিশকে সালাম দিয়েই ঢুকে যায় তারা। পথচারী আলাল মিয়া জানান, তার হাতে একটি কার্ড পড়েছিল। কল করলে একজন পুরুষ রিসিভ করে।
বিনয়ের সঙ্গে জানায়, আপনার ফোনের অপেক্ষায় আছেন ঢাকার বিভিন্ন কলেজ, ইউনিভারসিটির ছাত্রী ও মধ্য বয়সের মহিলা যৌনকর্মী। বলুন কি সেবা করতে পারি স্যার? তার মতে, আজকাল সংসারে অশান্তি, স্বামী বিদেশে বা স্বামীর কর্মস্থল ঢাকার বাইরে- এ ধরনের অনেক মহিলা হোম সার্ভিসে যোগ দিয়েছেন।
ভিজিটিং কার্ডের নম্বরধারীরা সাধারণত চারটি ভাগে রাজধানীতে যৌনকর্মী সরবরাহ করে। প্রথমত- যৌনকর্মীকে ভিজিটরের বাসার ঠিকানায় পৌঁছে দেয়া, দ্বিতীয়ত- যৌনকর্মী ও ফ্ল্যাট ভিজিটরকে নিরাপদে নিয়ে আসা, তৃতীয়ত- হোটেল কক্ষে যৌন মিলনে নিরাপত্তার ব্যবস্থা করা এবং চতুর্থ প্রাইভেট পরিবহন ও পার্ক। বিশেষ শ্রেণীর যৌনকর্মীরা নিজের ফ্ল্যাট বাসা-বাড়িতে খদ্দেরকে আপ্যায়ন করে ।
একটি সূত্র জানায়, কেবল টাকার জন্য নয়- নিজেদের মনোরঞ্জনের জন্যও অনেক মহিলা এ কাজে নেমেছে। তবে এ সংখ্যা খুব কম। এমনও যৌনকর্মী আছে যাদের সন্তান বড়- স্কুল, কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ালেখা করে। সূত্র মতে, আবাসিক হোটেলের প্রায় ২ থেকে ৩শ’ ভিজিটিং কার্ডধারী যুবক এখন যৌনকর্মীদের মধ্যস্থতাকারীর কাজে লিপ্ত। ভিজিটিং কার্ডের আয় থেকে চলছে তাদের সংসার।
কাওরান বাজারের এক হোটেল বয় জানায়, আজকাল ভদ্র ঘরের মেয়েরাও যৌন ব্যবসার প্রতি ঝুঁকে পড়েছে। স্কুল, কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রীরা নেমেছে এ পেশায়। তারা বড় বড় হোটেলে যায়। তাদের কন্টাক্ট নম্বর কেবল হোটেলে পাওয়া যায়। ডিওএইচএস-এর এক যৌনকর্মী সম্পর্কে সে জানায়, দূরের জেলায় ব্যবসা করে। নিঃসন্তান। প্রতি শুক্রবার স্বামী ঢাকায় ফেরে। ওই মহিলা সপ্তাহে তিন দিন আমাদের মাধ্যমে বাসায় খদ্দের নেয়। ভিজিটের অর্ধেক টাকা দিয়ে দেয়।
বনানীর এক যৌনকর্মীর স্বামী সরকারি কর্মকর্তা। সে ১ সন্তানের মা। টাকার জন্য এ পেশায় এসেছে। সূত্র খুব বিরক্তি প্রকাশ করে বলে, সে একেবারে হাড়কিপ্টে। জিজ্ঞেস করা হয়, মহিলার আয় কত? সপ্তাহে ২৫ হাজার টাকা। আর সে কমিশন পায় ৫ হাজার টাকা। জানতে চাওয়া হয় কতদিন ধরে মহিলা এ কাজে লিপ্ত? উত্তরে জানায়- ৪ মাস। পরিচয় কিভাবে? হঠাৎ একদিন হোটেলের সামনে তার প্রাইভেট কার নষ্ট হয়ে গিয়েছিল।
আরেক সূত্র জানায়, হোটেলে শুধু পতিতা মেয়েরা আসে না। কেউ আসে পতিতা সেজে। খদ্দের দেখে পছন্দ হলে বাসায় নিয়ে যায়। বিনিময়ে আমাদের কিছু টাকা ধরিয়ে দেয়। তার মতে এরা পতিতা নয়। স্বামীর অসঙ্গতি, সংসারে ঝামেলা ও বিভিন্ন মানসিক কষ্টের কারণে এ কাজে তারা ঝুঁকে পড়েছে।
জানতে চাওয়া হয়, এই ধরনের মহিলাদের সংখ্যা? সে বলে তার হাতে আছে ২৩ জন। প্রতিদিন পালাক্রমে তাদের খদ্দের পাঠাতে হয়। এরা ‘ভাবী’ নামে পরিচিত। এই ‘ভাবী’দের ভিজিট কেমন? ঘণ্টা প্রতি ৫ থেকে ৬ হাজার টাকা। তবে সুদর্শন পুরুষ তাদের বেশি পছন্দের। তাদের জন্য ডিসকাউন্ট আছে। এ সূত্রটির মাসিক আয় ১৫ থেকে ২০ হাজার টাকা।
নন্দিনী জানায়, সে ঢাকায় এসেছে স্বামীর সঙ্গে বিবাহ বিচ্ছেদ ঘটিয়ে। প্রতিবেশী ভাবীর সঙ্গে পরিচয়ের পর তার উৎসাহে এ পেশায় এসেছে। অল্প দিনেই তার শতাধিক খদ্দের জুটেছে। এক ডাকে সবাই তাকে চেনে। পুলিশ তার জন্য কোন সমস্যা নয় বলে জানায়।